
Perfume: The Story of a Murderer 2006 Movie Plot
Perfume: The Story of a Murderer Review: পরিচালনা করেছেন টম টাইকওয়ার। বেন হুইশ, ফ্রান্সেস আলবিওল, গঞ্জালো কুনিল, রাচেল হার্ড-উডের সাথে। Jean-Baptiste Grenouille, একটি উচ্চতর ঘ্রাণশক্তি নিয়ে জন্মগ্রহণ করেন, বিশ্বের সেরা সুগন্ধি তৈরি করেন। তবে তার কাজটি অন্ধকার মোড় নেয় যখন সে চূড়ান্ত গন্ধের সন্ধান করে।
Name: Perfume: The Story of a Murderer. (2006)
Genre: Crime/Thriller/Drama/Fantasy.
Language: English
Runtime: 2hr 27min.
Rotten Tomatoes: 59%
PR: 8.5/10
আর হ্যা, মুভিটিতে অনেক ১৮+ সিকুয়েন্স আছে যেটা বলে রাখা ভালো।
স্টোরি:
সুগন্ধির শহর প্যারিস, বহুবছর আগে প্যারিসের চেহারা ছিলো বর্তমানের চেয়ে ভিন্ন। ইউরোপের সবচেয়ে বড় মার্কেট হওয়ার সুবাদে অনেক জায়গা ছিলো দুর্গন্ধময়, আর শহরের মাছ বাজার গুলো ছিলো তার মধ্যে অন্যতম। ১৭৩৮ সালে প্যারিসের সবচেয়ে দুর্গন্ধযুক্ত মাছের বাজারে জন্ম নেয় ‘জ্যান-ব্যাপটিস্ট গ্রেনোলি’। পিতৃপরিচয়হীন গ্রেনোলি’র জন্মের কারণে ফাসিতে ঝুলতে হয় তার মা’কে, গ্রেনোলি’র স্থান হয় অনাথ আশ্রমে। জন্মগতভাবে গ্রেনোলি এক অদ্ভুত ঘ্রাণশক্তির ক্ষমতা লাভ করে দুনিয়াতে আসে। অনাথ আশ্রম থেকে বড় হয়ে চামড়া ব্যাবসায়ীর কাছে জায়গা হয় গ্রেনোলির। তার অদ্ভুত ঘ্রাণশক্তির কারণে সেখান থেকে তাকে কিনে নিয়ে যায় প্যারিসের বিশিষ্ট পারফিউম ব্যাবসায়ী ‘বালদিনী’। গ্রেনোলি’র কারণে বালদিনী’র মরা ব্যাবসা যেনো প্রাণ ফিরে পায়। এদিকে গ্রেনোলী তার একমাত্র লক্ষ হাসিলের উদ্যেশ্যে প্রাণপণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তার একমাত্র লক্ষ হলো মানুষের শরীরের ঘ্রাণ সংরক্ষণ করা। বালদিনি’র কাছ থেকে শেখা সম্ভব না হওয়ায় গ্রেনোলি পাড়ি জমায় ফ্রান্সের প্রদেশ, পারফিউমের শহর গ্রাসে। নিজের লক্ষ্য বাস্তবায়ন করতে গ্রেনোলি হত্যা করে একে একে ১৩ জন কুমারী মেয়েকে। অবশেষে গ্রেনোলি এমন এক পারফিউম তৈরী করে যেটা দিয়ে সে পুরো এলাকা’কে তার পায়ের নিচে নামাতে বাধ্য করে। যে পারফিউমের এক ঝলকে পুরো এলাকা মাতোয়ারা করা যায় এমন পারফিউম তৈরী করতে সক্ষম হয় জ্যান-ব্যাপটিস্ট গ্রেনোলি।
মুভিটি 1985 সালে প্রকাশিত “Das Parfum: Die Geschichte eines Mörders” নামের বিখ্যাত জার্মান উপন্যাস থেকে নেয়া। এটা এমন মুভি যেটা দেখে আপনি একটা ঘোরের মধ্যে থাকবেন কিছু সময়ের মতো। এই মুভির স্ক্রিনপ্লে এতোই দ্রুত যে আড়াই ঘন্টার মধ্যে আমি একবার ও চোখ সরাইনি স্ক্রিন থেকে। আমার জীবনে মুভি দেখার ক্ষেত্রে ওয়ান অব দ্যা বেস্ট এক্সপিরিয়েন্স ছিলো এই মুভি।
আর হ্যা, মুভিটিতে অনেক ১৮+ সিকুয়েন্স আছে যেটা বলে রাখা ভালো।